রম্বসের কর্ণদ্বয় সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্য:
A quadrilateral's diagonals are equal"—এই কথাটি সাধারণভাবে সমান্তরাল চতুর্ভুজ (parallelogram) বা বাহুবিশিষ্ট চতুর্ভুজ (isosceles trapezium) এর ক্ষেত্রে সত্য নয়। তবে, কিছু নির্দিষ্ট চতুর্ভুজের জন্য এটি সত্য হতে পারে, যেমন:
১. আয়তক্ষেত্র (Rectangle)
- একটি আয়তক্ষেত্রের কর্ণদ্বয় (diagonals) সর্বদা সমান হয়।
- কর্ণদ্বয় একে অপরকে সমদ্বিখণ্ডিত (bisect) করে।
২. বর্গক্ষেত্র (Square)
- বর্গক্ষেত্রের কর্ণদ্বয় শুধু সমান নয়, বরং তারা পরস্পরকে লম্বভাবে দ্বিখণ্ডিত (perpendicular bisect) করে।
৩. সামান্তরিক (Parallelogram)
- সাধারণভাবে একটি সামান্তরিকের কর্ণদ্বয় সমান হয় না। তবে, যদি এটি একটি আয়তক্ষেত্র বা বর্গক্ষেত্র হয়, তাহলে কর্ণদ্বয় সমান হবে।
৪. সমবাহু ট্রাপিজিয়াম (Isosceles Trapezium)
- সমবাহু ট্রাপিজিয়ামের (যেখানে অসমান্তরাল বাহুগুলি সমান) কর্ণদ্বয় সমান হয়।
উপসংহার:
চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয় সমান হওয়ার জন্য এটি অবশ্যই আয়তক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র বা সমবাহু ট্রাপিজিয়াম হতে হবে। সাধারণ সামান্তরিক বা রম্বসের ক্ষেত্রে কর্ণদ্বয় সমান নাও হতে পারে।
You said:
ChatGPT said:
রম্বসের কর্ণদ্বয় সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্য:
রম্বস (Rhombus) হল একটি বিশেষ ধরনের সমান্তরাল চতুর্ভুজ, যেখানে চারটি বাহু সমান।
রম্বসের কর্ণদ্বয় (Diagonals of a Rhombus):
- সমান নয় → রম্বসের কর্ণদ্বয় সাধারণত সমান হয় না।
- লম্বভাবে পরস্পরকে দ্বিখণ্ডিত করে → কর্ণদ্বয় পরস্পরকে ৯০° কোণে (perpendicular) ছেদ করে।
- কর্ণদ্বয় সমদ্বিখণ্ডিত হয় → প্রতিটি কর্ণ অন্য কর্ণকে সমান দুই ভাগে ভাগ করে।
উদাহরণ:
ধরা যাক, একটি রম্বসের কর্ণদ্বয় হলো AC ও BD।
- AC=BD, অর্থাৎ কর্ণদ্বয় সমান নাও হতে পারে।
- কিন্তু তারা লম্বভাবে একে অপরকে সমদ্বিখণ্ডিত করবে, অর্থাৎ AC⊥BD।
উপসংহার:
রম্বসের কর্ণদ্বয় সমান হয় না, তবে তারা লম্বভাবে পরস্পরকে দ্বিখণ্ডিত করে।
চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয় পরস্পর লম্বভাবে সমদ্বিখণ্ডিত হয় কবে?
একটি চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয় (diagonals) যদি পরস্পরকে লম্বভাবে (৯০° কোণে) সমদ্বিখণ্ডিত করে, তবে সেই চতুর্ভুজ হতে পারে:
১. রম্বস (Rhombus)
- রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে লম্বভাবে (৯০° কোণে) সমদ্বিখণ্ডিত করে।
- তবে কর্ণদ্বয় সমান হয় না।
- এটি একটি বিশেষ সমান্তরাল চতুর্ভুজ যেখানে সব বাহু সমান।
২. বর্গক্ষেত্র (Square)
- বর্গক্ষেত্রের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে লম্বভাবে (৯০° কোণে) সমদ্বিখণ্ডিত করে।
- এছাড়াও কর্ণদ্বয় সমান হয়।
- এটি রম্বসের একটি বিশেষ রূপ, যেখানে সব কোণ ৯০°।
৩. কোনো বিশেষ ধরনের চতুর্ভুজ যেখানে কর্ণদ্বয় লম্বভাবে সমদ্বিখণ্ডিত হয়
- যদি কোনো চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে লম্বভাবে সমদ্বিখণ্ডিত করে, তবে সেটি হয় রম্বস বা বর্গক্ষেত্র।
উপসংহার:
যদি কোনো চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে লম্বভাবে সমদ্বিখণ্ডিত করে, তবে সেটি রম্বস বা বর্গক্ষেত্র হতে হবে।
আমরা একটি বৃত্তের কেন্দ্র থেকে জ্যা (chord) পর্যন্ত লম্ব দূরত্ব বের করতে চাই।
প্রদত্ত তথ্য:
- বৃত্তের ব্যাসার্ধ (r) = 13 cm
- জ্যা (Chord) এর দৈর্ঘ্য AB = 10 cm
- কেন্দ্র থেকে জ্যা পর্যন্ত লম্ব দূরত্ব = OM (যা আমাদের বের করতে হবে)
সূত্র প্রয়োগ:
কেন্দ্র থেকে জ্যার লম্ব অংশ জ্যাটি সমদ্বিখণ্ডিত করে।
তাহলে,
AM=2AB=210=5 cm
এখন, সমকোণী ত্রিভুজ OMA-তে, পাইথাগোরাস সূত্র প্রয়োগ করি:
OA2=OM2+AM2
যেখানে,
132=OM2+52 169=OM2+25 OM2=169−25=144 OM=144=12 cm
উত্তর:
বৃত্তের কেন্দ্র থেকে জ্যা (Chord) পর্যন্ত লম্ব দূরত্ব 12 cm।
শঙ্কুর বাকৃতলের সূত্র
শঙ্কু (Cone)-এর বক্রতল (Curved Surface) বলতে শুধুমাত্র তার পাশের পৃষ্ঠকে বোঝায়, যা ভিত্তি (Base) বাদ দিয়ে থাকে।
বক্রতলের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের জন্য সুত্র হলো:
বক্রতলের ক্ষেত্রফল=πrl
যেখানে:
- r = শঙ্কুর ভিত্তির ত্রিজ্যা (Radius)
- l = শঙ্কুর লম্বন (Slant height)
- π = ৩.১৪ বা ৭২২
সম্পূর্ণ পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল:
শঙ্কুর সম্পূর্ণ পৃষ্ঠতল বলতে বক্রতল ও ভিত্তি উভয় ক্ষেত্রফলকে বোঝায়।
সম্পূর্ণ ক্ষেত্রফল=πrl+πr2 =πr(l+r)
লম্বন (Slant Height) নির্ণয়ের সূত্র:
l=r2+h2
যেখানে,
- h = শঙ্কুর উচ্চতা (Height)
উদাহরণ:
যদি কোনো শঙ্কুর ভিত্তির ত্রিজ্যা r=5 cm এবং লম্বন l=13 cm হয়, তাহলে
বক্রতলের ক্ষেত্রফল=π×5×13=65π≈204.2 cm2
উত্তর: শঙ্কুর বক্রতলের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র πrl.
আমরা যদি X1,X2,X3,…,Xn সংখ্যাগুলোর গড় (mean) Xˉ ধরি, তাহলে গড়ের সূত্র হলো:
Xˉ=n∑Xi
এখন, ∑(Xi−Xˉ) এর মান বের করতে চাই।
গাণিতিক ব্যাখ্যা:
∑(Xi−Xˉ)=(X1−Xˉ)+(X2−Xˉ)+⋯+(Xn−Xˉ)
এটি আমরা সহজভাবে লিখতে পারি:
∑Xi−∑Xˉ
এখন, যেহেতু গড় মান Xˉ স্থির এবং প্রতিটি Xi এর জন্য এটি অপরিবর্তিত, তাই
∑Xˉ=nXˉ
অতএব,
∑(Xi−Xˉ)=∑Xi−nXˉ
কিন্তু আমরা জানি,
Xˉ=n∑Xi
তাহলে,
nXˉ=∑Xi
এখন,
∑Xi−nXˉ=0
উত্তর:
∑(Xi−Xˉ)=0
অর্থাৎ, কোনো ডেটাসেটের প্রতিটি সংখ্যার গড় থেকে বিচ্যুতির সমষ্টি সর্বদা শূন্য হবে।
প্রদত্ত বহুপদী ফাংশন:
P(X)=2X+1
শূন্য নির্ণয়ের জন্য, আমরা P(X)=0 বসিয়ে সমাধান করব।
2X+1=0 2X=−1 X=−21
উত্তর:
P(X) এর শূন্য হল X=−21.
A+B+C=0
এবং আমাদের A3+B3+C3 এর মান বের করতে হবে।
ঘন সংখ্যা সংক্রান্ত সূত্র:
A3+B3+C3−3ABC=(A+B+C)(A2+B2+C2−AB−BC−CA)
যেহেতু,
A+B+C=0
তাই, উপরের সূত্রে (A+B+C) গুণিতাংশ থাকার কারণে,
A3+B3+C3−3ABC=0
অর্থাৎ,
A3+B3+C3=3ABC
উত্তর:
A3+B3+C3=3ABC
আমরা একটি চতুর্ভুজের চারটি কোণের অনুপাত 4:5:6:3 দেওয়া আছে।
ধাপে ধাপে সমাধান:
ধাপ ১: চতুর্ভুজের কোণের সমষ্টি
একটি চতুর্ভুজের চারটি কোণের যোগফল সর্বদা 360∘ হয়।
ধাপ ২: প্রতিটি কোণের মান নির্ণয়
অনুপাত অনুসারে, কোণগুলিকে 4x,5x,6x,3x হিসাবে ধরতে পারি।
তাহলে,
4x+5x+6x+3x=360∘ 18x=360 x=18360=20
ধাপ ৩: প্রতিটি কোণের মান নির্ণয়
- 4x=4×20=80∘
- 5x=5×20=100∘
- 6x=6×20=120∘
- 3x=3×20=60∘
ধাপ ৪: ক্ষুদ্রতম কোণ নির্ণয়
চারটি কোণের মধ্যে 3x=60∘ সর্বনিম্ন।
উত্তর:
চতুর্ভুজের ক্ষুদ্রতম কোণ 60∘.
আমরা প্রদত্ত তথ্য থেকে বুঝতে পারি:
- বৃত্তচাপ (Arc) BOC দেওয়া আছে।
- ত্রিভুজ △ABC এর দুই বাহু সমান: AB=AC (অর্থাৎ এটি একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ)।
- আমাদের বের করতে হবে ∠ABC এর মান।
ধাপে ধাপে সমাধান:
ধাপ ১: বৃত্তে কেন্দ্রীয় কোণ ও পরিবৃত্ত কোণের সম্পর্ক
বৃত্তে কোনো জ্যা দ্বারা গঠিত কেন্দ্রীয় কোণ পরিবৃত্ত কোণের দ্বিগুণ হয়।
অর্থাৎ, যদি ∠BOC=x হয়, তবে
∠BAC=21×∠BOCধাপ ২: সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের কোণ নির্ণয়
△ABC সমদ্বিবাহু, যেখানে AB=AC।
তাহলে,
∠ABC=∠ACBএবং ত্রিভুজের কোণের সমষ্টি সূত্র অনুযায়ী:
∠ABC+∠ACB+∠BAC=180∘ 2∠ABC+∠BAC=180∘ধাপ ৩: ∠ABC নির্ণয়
∠BAC=21×∠BOC বসিয়ে পাই:
2∠ABC+21∠BOC=180∘ 2∠ABC=180∘−21∠BOC ∠ABC=2180∘−21∠BOCউপসংহার:
∠ABC এর মান নির্ভর করছে ∠BOC এর ওপর।
যদি ∠BOC=120∘ হয়, তাহলে:
তাহলে, ∠ABC=60∘ যখন ∠BOC=120∘।
আপনার ∠BOC এর মান জানা থাকলে, সেই মান বসিয়ে চূড়ান্ত উত্তর নির্ণয় করা যাবে।
বৃত্তস্থ চতুর্ভুজের বিপরীত কোণের সম্পর্ক
একটি বৃত্তস্থ চতুর্ভুজ (Cyclic Quadrilateral) হলো এমন একটি চতুর্ভুজ, যার চারটি শীর্ষবিন্দু একটি বৃত্তের উপর অবস্থান করে।
বৃত্তস্থ চতুর্ভুজের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম:
"বৃত্তস্থ চতুর্ভুজের বিপরীত কোণের সমষ্টি সর্বদা 180∘ হয়।"
অর্থাৎ, যদি কোনো বৃত্তস্থ চতুর্ভুজের চারটি কোণ হয় A,B,C,D, তাহলে
∠A+∠C=180∘ ∠B+∠D=180∘
উদাহরণ:
যদি ∠A=110∘ হয়, তবে ∠C=180∘−110∘=70∘।
একইভাবে, যদি ∠B=90∘ হয়, তবে ∠D=180∘−90∘=90∘।
উপসংহার:
বৃত্তস্থ চতুর্ভুজের বিপরীত দুটি কোণের যোগফল সর্বদা 180∘ হবে।
আমাদের একটি গোলকের ব্যাসার্ধ r=21 cm দেওয়া আছে এবং আমাদের গোলকের আয়তন বের করতে হবে।
গোলকের আয়তনের সূত্র:
V=34πr3দেওয়া মান বসিয়ে গণনা:
V=34×π×(21)3প্রথমে, 213 বের করি:
213=21×21×21=9261এখন, সূত্রে মান বসাই:
V=34×π×9261 V=34×9261×π V=337044×π V=12348πএখন, π≈3.1416 বসিয়ে হিসাব করি:
V≈12348×3.1416 V≈38772.8 cm3উত্তর:
গোলকের আয়তন 38772.8 ঘন সেন্টিমিটার (cm³).
আমাদের একটি আয়তকার ঘনক (Rectangular Cuboid) দেওয়া আছে, যার
- দৈর্ঘ্য (Length) = 15 cm
- প্রস্থ (Width) = 12 cm
- উচ্চতা (Height) = 4.5 cm
আমাদের আয়তন বের করতে হবে।
আয়তনের সূত্র:
V=দৈর্ঘ্য×প্রস্থ×উচ্চতা
মান বসিয়ে হিসাব:
V=15×12×4.5
প্রথমে, 15×12=180
তারপর,
180×4.5=810
উত্তর:
আয়তনের মান 810 ঘন সেন্টিমিটার (cm³).আপনার প্রদত্ত বহুপদী হলো:
এখন, আমরা পরীক্ষা করব X=−2 এবং X=2 এই মানগুলো শূন্য হয় কি না।
পরীক্ষা ১: X=−2 বসিয়ে দেখি
P(−2)=(−2)+2=0যেহেতু P(−2)=0, তাই X=−2 হলো এই বহুপদীর একটি শূন্য।
পরীক্ষা ২: X=2 বসিয়ে দেখি
P(2)=2+2=4যেহেতু P(2)=0, তাই X=2 এই বহুপদীর শূন্য নয়।
উপসংহার:
X+2 বহুপদীর শূন্য (root) হলো X=−2, কিন্তু X=2 শূন্য নয়
আমাদের দেওয়া আছে যে, ABCD একটি সমান্তরিক (Parallelogram) এবং ∠A=115∘।
সমান্তরিকের বিপরীত কোণের নিয়ম:
-
সমান্তরিকের বিপরীত কোণ সমান হয়।
∠A=∠Cতাই,
∠C=115∘ -
সমান্তরিকের পরিপূরক কোণগুলোর (Adjacent Angles) যোগফল 180∘ হয়।
∠A+∠B=180∘তাই,
115∘+∠B=180∘ ∠B=180∘−115∘=65∘ -
একইভাবে,
∠D=∠B=65∘
উত্তর:
সমান্তরিকের ডান কোণ (∠B) হলো 65∘.
আমাদের দেওয়া আছে:
- শঙ্কুর ভূমির ব্যাস (Diameter) = 10.2 cm
তাই, ত্রিজ্যা (Radius), r=210.2=5.1 cm - উচ্চতা (Height), h=10 cm
- আমাদের শঙ্কুর বক্রতল ক্ষেত্রফল বের করতে হবে।
বক্রতল ক্ষেত্রফলের সূত্র:
বক্রতল ক্ষেত্রফল=πrl
এখানে, l হল শঙ্কুর স্ল্যান্ট হাইট বা ত্রিভুজাকার তির্যক উচ্চতা, যা পাইথাগোরাস সূত্র দিয়ে নির্ণয় করা যায়:
l=r2+h2
ধাপে ধাপে সমাধান:
ধাপ ১: তির্যক উচ্চতা (l) নির্ণয়
l=(5.1)2+(10)2 =26.01+100=126.01 ≈11.23 cm
ধাপ ২: বক্রতল ক্ষেত্রফল নির্ণয়
বক্রতল ক্ষেত্রফল=π×5.1×11.23 ≈3.1416×5.1×11.23 ≈180.02 cm2
উত্তর:
শঙ্কুর বক্রতল ক্ষেত্রফল ≈ 180.02 cm². ✅
প্রদত্ত উচ্চতার ডেটাসেট:
155, 160, 145, 149, 150, 147, 152, 144, 148
আমাদের মধ্যমা (Median) নির্ণয় করতে হবে।
ধাপে ধাপে সমাধান:
ধাপ ১: সংখ্যা গুলো ক্রম অনুযায়ী সাজানো (Ascending Order)
144, 145, 147, 148, 149, 150, 152, 155, 160
ধাপ ২: মধ্যমা নির্ণয়
যেহেতু মোট সংখ্যা 9 (বিজোড় সংখ্যা), তাই মধ্যমা হবে মাঝের সংখ্যা।
মাঝের স্থান = 29+1=5
ডেটাসেটের 5ম সংখ্যা = 149
উত্তর:
এই ডেটাসেটের মধ্যমা = 149 cm ✅
প্রদত্ত উচ্চতার ডেটাসেট:
155, 160, 145, 149, 150, 147, 152, 144, 148
আমাদের মধ্যমা (Median) নির্ণয় করতে হবে।
ধাপে ধাপে সমাধান:
ধাপ ১: সংখ্যা গুলো ক্রম অনুযায়ী সাজানো (Ascending Order)
144, 145, 147, 148, 149, 150, 152, 155, 160
ধাপ ২: মধ্যমা নির্ণয়
যেহেতু মোট সংখ্যা 9 (বিজোড় সংখ্যা), তাই মধ্যমা হবে মাঝের সংখ্যা।
মাঝের স্থান = 29+1=5
ডেটাসেটের 5ম সংখ্যা = 149
উত্তর:
এই ডেটাসেটের মধ্যমা = 149 cm ✅
আমরা এখানে চতুর্ভুজের কোণের সমষ্টি 360∘ হয় তা প্রমাণ করব।
ধাপে ধাপে প্রমাণ:
ধাপ ১: চতুর্ভুজকে দুইটি ত্রিভুজে ভাগ করা
আমরা জানি, একটি চতুর্ভুজে চারটি বাহু এবং চারটি কোণ থাকে। যদি আমরা চতুর্ভুজের একটি কর্ণ (diagonal) আঁকি, তাহলে এটি দুটি ত্রিভুজে বিভক্ত হয়।
ধাপ ২: ত্রিভুজের কোণের সমষ্টি সূত্র প্রয়োগ
আমরা জানি, প্রত্যেক ত্রিভুজের কোণের সমষ্টি 180∘।
এখন, যেহেতু চতুর্ভুজ দুটি ত্রিভুজে বিভক্ত হয়েছে, তাই দুটি ত্রিভুজের কোণের সমষ্টি হবে:
180∘+180∘=360∘উপসংহার:
যেহেতু চতুর্ভুজের কোণের সমষ্টি দুটি ত্রিভুজের কোণের সমষ্টির সমান, তাই চতুর্ভুজের চারটি কোণের সমষ্টি সবসময় 360∘ হবে। ✅
সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা:
প্রমাণ করতে হবে:
∠A+∠B+∠C+∠D=360∘- চতুর্ভুজকে একটি কর্ণ দিয়ে দুইটি ত্রিভুজে ভাগ করি।
- প্রতিটি ত্রিভুজের কোণের সমষ্টি = 180∘।
- দুটি ত্রিভুজের জন্য মোট কোণের সমষ্টি = 180∘+180∘=360∘।
- সুতরাং, চতুর্ভুজের চারটি কোণের সমষ্টি = 360∘। ✅
No comments: